বাইডেনের কাছের এক সূত্রকে উদ্বৃত করে রয়টার্স বলছে, টেস্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান হওয়ার দৌড়ে সবার থেকে এগিয়ে আছেন এন্থ্যনি ব্লিঙ্কেন। ব্লুমবার্গ থেকেও একই ধরণের ধারণা করা হচ্ছে।
রোববার এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রন ক্লাইন বলেন, ‘এ সপ্তাহে মঙ্গলবার আপনারা নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের প্রথম মন্ত্রিসভার নিয়োগ দেখতে চলেছেন। তবে যদি আপনারা জানতে চান কোন কোন মন্ত্রণালয় থাকছে বা কারা ওইসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পচ্ছেন, তবে আপনাদের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের মুখেই মঙ্গলবার তা শোনার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে পরাজয় মেনে না নিলেও বাইডেন যে দ্রুতই ক্ষমতার পালা বদলের পথে হাঁটছেন এ থেকেই তা স্পষ্ট।
ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পকে পেছনে ফেলেছেন ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জো বাইডেন। কিন্তু ট্রাম্প এখন পর্যন্ত পরাজয় স্বীকার করেননি। বরং ‘ভোট কারচুপির’ অভিযোগ তুলে আইনী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। গত শুক্রবারও তিনি নিজেকে এবারের নির্বাচনে ‘বিজয়ী’ বলে দাবি করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন কমিশনও এখনও বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেনি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কয়েকটি ধাপ রয়েছে। এখনও ওইসব ধাপের কাজ বাকি আছে।
উল্লেখ্য, জো বাইডেন ৩০৬ এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৩২ টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেতে যাচ্ছেন বলে ধারনা করা হচ্ছে। জিততে দরকার হয় ২৭০টি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন