
ফলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দিষ্ট সময়ে কাজ সম্পাদন করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। শিক্ষকরা বিদ্যালয়ের কাজে উপজেলা অফিসে আসলে অধিকাংশ সময় তাদেরই করতে হচ্ছে অফিস সহায়কের কাজ।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, অত্র অফিসে একজন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, ছয়জন সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, একজন উচ্চমান সহকারী কাম-হিসাব রক্ষক, দুই জন অফিস সহকারী কাম-মুদ্রাক্ষরিক, একজন হিসাব সহকারী ও একজন অফিস সহায়কের পদ থাকলেও দীর্ঘ দিন যাবত একজন অফিস সহকারী কাম-মুদ্রাক্ষরিক, একজন উচ্চমান সহকারী কাম-হিসাব রক্ষক, একজন হিসাব সহকারী ও একজন অফিস সহায়কের পদ শূণ্য রয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার আঞ্জুমান আরা বেগম বলেন, বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে শিক্ষক এনে দাপ্তরিক কাজ করানো হচ্ছে। বিশেষ করে বিদ্যালয়ের কাজে যারা উপজেলা শিক্ষা অফিসে আসেন অনেকটা বাধ্য হয়েই তারা নিজেরাই শিক্ষা অফিসের কাজকর্ম সেরে নিচ্ছেন।
তিনি আরও জানান, শিক্ষা কর্মকর্তা থেকে অফিস সহায়ক পদের কাজও তাকে একাই করতে হয়। জনবল সংকটের বিষয়টি তিনি লিখিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন