অবিকল নকল করে কমিটি গঠন করায় প্রেসক্লাব পূর্বধলা‘র সভাপতির প্রতিবাদ
সমাজের অভাব, অভিযোগ ও অনিয়ম-দুর্নীতিসহ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সচিত্র প্রতিবেন সংবাদ মাধ্যমে তুলে ধরতে একঝাঁক তরুণ সাংবাদিক দীর্ঘদিন যাবত নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজলায় কাজ করে আসছে। সংঘবদ্ধভাবে কাজ করার সুবিধার্থে গত ১৯৯৮ সালে গড়ে তুলা হয় প্রেসক্লাব পূর্বধলা নামে একটি অরাজনৈতিক সংগঠন।,
গত ১১ আগস্ট ২০২২ ইং তারিখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লক্ষ্য করা যায় রুবেল খান নামে এক ব্যক্তি প্রেসক্লাব পূর্বধলা নামে একটি সংগঠনের তালিকা প্রকাশ করেছে।,
আমি প্রেসক্লাব পূর্বধলার সভাপতি এসএম ওয়াদুদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। কেননা একই নামে আরেকটি সংগঠন হতে পারেনা। সকলের জ্ঞাতর্থে জানাচ্ছি যে, প্রেসক্লাব পূর্বধলা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন, স্বনামধন্য সাংবাদিক প্রয়াত জাফরুল্লাহ তালুকদার আর ওই সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সাংবাদিক তিলক রায় টুলু।,
দীর্ঘদিন পর ২০১৯ সালে পুনরায় সক্রিয় হয় প্রেসক্লাব পূর্বধলা, তখন ১৬১ নেত্রকোনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বীর প্রতিক’কে প্রধান অতিথি, এস এম ওয়াদুদকে সভাপতি ও রুবেল খানকে সাধারণ সম্পাদক করে প্রেসক্লাব পূর্বধলা’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়।,
যার অস্থায়ী কার্যালয় উপজেলা সদরের পূর্বধলা থানা রোডে আনুুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধোধন করা হয়। এর পর থেকে সংগঠনের কার্যক্রম ভালই চলছিল। করোনা কালিন সহ, সরকারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উক্ত ক্লাবের ভূমিকা ছিল সক্রিয়। কিন্তু হঠাৎ করে আমাদের প্রেসক্লাব পূর্বধলার সাধারণ সম্পাদক রুবেল খান ক্লাবের বিরুদ্ধ অসাধাচারণ শুরু করেন।,
ক্লাবে একাধিক বার ডাকলেও তিনি আসেন নাই, তখনই ক্লাবের সর্ব সম্মতিতে রুবেল খানকে ০৫/০৬/২০২২ ইং তারিখে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। এদিকে রুবেল খান, প্রেসক্লাব পূর্বধলার ২যুগ পুর্তি অনুষ্ঠান উদযাপন কালে উক্ত অনুষ্ঠান বানচালের পায়তারা করেন ।,
এ ঘটনাটি অনেকেই ধারণা করছেন এম পি মহোদয়কে বিতর্কিত ও বদনাম করার জন্য একটি ষড়যন্ত্র করছে। তাই আবারও আমি উক্ত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেই সাথে আইনশৃংঙ্খলা বাহিনীর হসতক্ষেপ কামনা করছি।,
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন